সেই যে দেখেছি গুণটানা পা
নৌকার থেকে দূরে
আমি গুনে গুনে গেছি
উজানসুর হাওয়া কেটে কেটে
গৃহস্থের দিকে
উজ্জ্বল গাছের পাখি আকাশ ছোঁয়
তোমাদের শ্রম
বাবার ঘামের মতই
মাটির আমন্ত্রণ
ঈশ্বর
যা চলছে
এত এত মৃত্যু!
আমি যে ঈশ্বরকে জ্বালিয়েছি এত
ভাতের জন্য
টিয়ারঙের প্রেম
তার কী হবে?
জিয়ন
দেখতে পারছ আমাকে আজ বেলা পরে আসা
দূরের আঁক-আকাশে
অবয়ব জুড়ে শরীরের তান, তুমি বরং
থেকে যাও
নতুন কবির
আনকমন কবিতা শোনা হলো না!
বন্ধু
মিতে, শরীর কেমন?
জানার কেউ থাকলে মনে হয় হাসি
ফুলছাপা পর্দা সরিয়ে
আর জানলার আলো খানিক পরে
ঝিরঝির শরীরের মধ্যে
বলি বসো, গ্লাসের জলে
হলুদ কাজল পরা শালিখের খোঁজ নিয়ে চলে গেছ তোমরা
কেমন আছি জানে
একমাত্র
আমার তিন বেলার মা
মুলুক
বেলনার নীচে কেমন কাঁচারুটি ঘোরে
আমি চেয়ে থাকি
চেয়েই থাকি
খিদে বাড়ে
আমাদের মুলুক
এমনই বেঁচে থাকে অনাহারে।
Leave a reply